প্রতিমা বিসর্জনের আগে বালুরঘাট সদরঘাট থেকে বিসর্জন প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন বালুরঘাট পৌরসভার পৌরাধক্ষ অশোক কুমার মিত্র।
1 min readআজকেরবার্তা, বালুরঘাট, ৪অক্টোবরঃ রাত পেরোতেই দশমী, চার দিন দেবী দুর্গা মর্তে থাকার পর মা ফিরে যাবেন কৈলাসে। রাত পেরোলেই মায়ের বিসর্জন। বালুরঘাট শহরের আত্রেয়ী নদীর কল্যানী ঘাটে কাল দুপুর থেকে বালুরঘাট সদর ঘাটে শুরু হবে প্রতিমা বিসর্জন। প্রতিমা বিসর্জনের ঠিক তার আগে বালুরঘাট সদরঘাট থেকে বিসর্জন প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন বালুরঘাট পৌরসভার পৌরাধক্ষ অশোক কুমার মিত্র।
বালুরঘাট শহরের প্রত্যেকটি ক্লাব থেকে প্রসেশন বের করে সারা শহর পরিক্রমা করা হয় মা দুর্গার প্রতিমা নিয়ে। নিজ নিজ ক্লাব থেকে ট্রাক্টার করে মা দুর্গার প্রতিমা বের করে সারা শহর পরিক্রমার পর বালুরঘাট শহরের কল্যাণী ঘাট বা সদরঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জন করার জন্য নিয়ে আসে ক্লাব কর্তৃপক্ষরা। সদরঘাট থেকে প্রশাসনিক সহযোগিতায় প্রতিমা নিরঞ্জন করা হয় আত্রেয়ীর বুকে। এবং সেখান থেকে সাথে সাথেই প্রতিমাগুলিকে তুলে নেয়া হয় নদী দূষণ রোধ করতে। সেই সমস্ত কিছুর পরিকাঠামো তৈরি করা হয় বালুরঘাট পৌরসভা এবং প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে। বালুরঘাট পুরসভা কর্তৃপক্ষ ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পুলিশ প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে প্রতিমা নিরঞ্জনের ব্যবস্থা করা হয় প্রত্যেক বছর বালুরঘাটের আত্রেয়ী সদরঘাটে।
নবমীর দিন বিকেলে বালুরঘাট পৌরসভার পক্ষ থেকে পৌরাধক্ষ অশোক কুমার মিত্র খতিয়ে দেখেন বালুরঘাট সদরঘাটের প্রতিমা নিরঞ্জনের ব্যবস্থা। পৌরাধক্ষ অশোক উমার মিত্র জানান, কোনরূপ অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রচুর পরিমাণে ফোর্স মোতায়ন করা হবে সারা সহর ও আত্রেয়ী সদরঘাটে। সাথে থাকবে সিসিটিভির ব্যবস্থা। ক্রমাঙ্ক অনুযায়ী প্রত্যেকটি ক্লাবের দূর্গা প্রতিমা শান্তিপূর্ণভাবে নিরঞ্জনের ব্যবস্থা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বালুরঘাট পৌরসভার পক্ষ থেকে।